২৮ মে ২০২৩
বাসদের মনিষা চক্রবর্তী তার ঠাকুরদার নামে প্রতিষ্ঠিত শহীদ সুধির কুমার স্মৃতি পাঠাগারে সিসি ক্যামেরা বসাতে গেলে গ্রামবাসী তাকে ও তার পার্টির ছেলেমেয়েদের দা কুড়াল দিয়ে দৌড়ানি দিয়েছে। তার পেইজ থেকেই সেই খবর পেলাম।
মনিষার বাবা মুক্তিযোদ্ধা তপন চক্রবর্তী, তার পিতা সুধির কুমার চক্রবর্তীর সম্পত্তি এখন এনিমি প্রোপার্টি হিসেবে দখলকারীদের কাছে। তারাই হামলা করেছে।
মাত্রই মাসখানেক আগে মনিষা ‘মানবতার ঈদ’ নাম দিয়ে গরুর মাংস বিতরণ করলো, ইফতার খাওয়ালো মাদ্রাসায় মাদ্রাসায়। প্রতি কুরবাণীতে সে গরু জবাই করে মাংস বিতরণ করে।
আজকে প্রচুর গালাগালি খেয়ে নিজের পিতামহের জন্মভিটা থেকে দৌড়ানি খেয়েছে!
এই কমিউনিস্টদের এইরকম পরিস্থিতি দেখে আমার হাসি আসে কারণ এদের সঙ্গে আমার দীর্ঘদিনের আলোচনার অভিজ্ঞতা রয়েছে।
এদের বাংলাদেশের ইতিহাস, সাম্প্রদায়িকতা নিয়ে কথা শুনলে মনে হবে এই দেশে সাম্প্রদায়িকতার কোন চিহ্ন নাই। যেটুকু আছে সেটাও ভারতের বিজেপির চক্রান্ত! আর সব দোষ আমেরিকা আর তার মিত্রদের।
ইসলাম হচ্ছে প্রলেতারিয়তদের ধর্ম! ফলে বাপ-দাদার সম্পত্তি এনিমি প্রোপার্টি হিসেবে বেদখল হয়ে এদের দৌড় দেখলে হাসি পেলে আমার কি দোষ?
ঈদ রোজা এসব অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে ভোটারদের মন জয় করার কৌশল যে রাজনীতিতে ধর্মকে টেনে আনা, সেটি করে কমিউনিস্টরা মনে করছে এতে করে তারা সফল হবে।
সফল হতে হলে বাসদকে অবশ্যই নামের আগে ‘ইসলামী’ লেখাতে হবে আর মনিষার নামের শেষে চক্রবর্তী ফেলে দিয়ে ইসলাম বসালেই হয়ত কিছু হালুয়া রুটি ভাগে জুটতে পারে! 🤣
©সুষুপ্ত পাঠক
0 মন্তব্যসমূহ